Ads 468x60px

Friday, July 11, 2014

ফ্রিল্যান্স, ওয়েব ডেভেলপ,ডিজাইন ও এসইও :সব FTFL দের জন্য একটি ঐতিহাসিক মেগাপোস্ট।



পোস্ট সূত্র : somewhereinblog.net

প্রিয় FTFL  বন্ধুরা,
সবাই আশা করি ভাল আছেন। ফ্রিল্যান্স, ওয়েব ডেভেলপ,ডিজাইন ও এসইও নিয়ে আপনাদের মধ্যে ঘুরেফিরে আসে এমন কিছু প্রশ্নের উত্তর পাবেন এই পোস্টটিতে। আমার সংগ্রহে থাকা এমন একটি পোস্ট আজ শেয়ার করছি। 





মুল পোস্ট:

পোস্টে যেসব বিষয়ের উত্তর পাবেন।

ক. শুনি ওয়েব ডিজাইন ভাল কাজ, জিনিসটা কী, পয়সাকড়ি কেমন...
খ. ব্লগে কত্ত ডেভেলপার, হেল্প পেলে ভাল হত...
গ. ডব্লিউ থ্রি স্কুলস শেষ করলাম। চোক্ষে তো এখন আন্ধা দেখি...
ঘ. বছর দুয়েক ধরে আমি প্রফেশনাল ওয়েব ডেভেলপার...

পোস্টে যেসব বিষয় আছে

ক. সুপ্পার ডুপ্পার প্রো ডেভেলপার ও ডিজাইনার হবার চিপাগলি
খ. ওয়েব প্রফেশনাল হওয়া, সময়কাল ও আয় সম্পর্কে বাস্তব ধারণা
গ. এটাই সবচে গুরুত্বপূর্ণ, প্রত্যাশা করছি ব্লগের ওয়েব ডেভেলপার ভাইরা সহব্লগারদের জন্য এমনকি পুরো বাংলাদেশের নেটগামী তারুণ্যের জন্য দিকনির্দেশনা দিবেন
ঘ. চোখে না পড়া কিছু সহায়তা
ঙ. মোটামুটি বড়সড় একটা আর্কাইভ, এই ব্লগের ল্যান্সরথীদের কিছু পোস্ট।


১. ডিসক্লেইমার

সামান্য নেট সার্ফার আমি। নেটটা কীভাবে ঘুরতে হয় এটুকুই কিছুটা জানি। শখের বশে ডব্লিউথ্রিতে কিছু ঘুটা দিয়েছিলাম। এই। প্রকৃত চিত্র ফুটবে সহব্লগার ও প্রকৃত ল্যান্সারদের পদচারণায়।

২. মুক্তবর্শাধারী: ভূমিকা

ফ্রিল্যান্সার শব্দটা এসেছে কোত্থেকে জানি না। তবে অনুমান করি, আগের দিনে বর্শাধারী (ল্যান্সার) সৈনিকদের ভাড়া করা যেত। সেই গ্রেকো-রোমান মিথের জগত থেকে শুরু করে এই যুগের আফ্রিকার ভাড়াটে সৈনিক পর্যন্ত। যেটুকু যুদ্ধের জন্য ভাড়া করা, সেটুকু যুদ্ধ লড়ে বর্শাধারীরা। তাদের বলা হত ফ্রি ল্যান্সার।

ওই সৈনিকদের যেমন ছিল দুর্দান্ত সম্মান আর ইমেজ, দেবপ্রতীম, ঠিক তেমনি আজকের ফ্রিল্যান্সার। এরচে বেশি আর কিছু বলার আছে কি? সবাই জানি, সারা পৃথিবীর ছোট মাঝারি এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে বড় বড় কোম্পানিও নগদ নারায়ণ বাঁচানোর জন্য স্থায়ী কর্মচারীদের ছাঁটাই করছেন এবং ওয়েবের মাধ্যমে যে কোন দেশ থেকে সবচে কম মূল্যে সবচে ভাল সার্ভিস পাবার জন্য আইটি এক্সপার্টদের দিয়ে কাজ করিয়ে নিচ্ছেন। তাঁরাও সুবিধায়, আর ফ্রিল্যান্সার আইটি এক্সপার্ট রা তো সুবিধাতেই।

৩. আশ্বস্ত করার গল্প

না, এই প্রবণতা কমবে না। অবশ্যই বাড়বে। বাণিজ্য করার উদ্দেশ্য মাত্র দুটা, পয়সা বানাও এবং পয়সা বানানোর পিছনে খরচ কমাও। বাণিজ্যের এই উদ্দেশ্য যেহেতু কোনদিনই নষ্ট হবে না, তাই আশা করা যায়, ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিঙের যে বিশাল বাজার তৈরি হতে যাচ্ছে, আমাদের সে সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই।

বাংলাদেশের তারুণ্য এখন ফ্রিল্যান্সিঙের অগ্রদূত।

বাংলাদেশের তারুণ্য নেটে আউল ফাউল করে সময় যতটা কাটায়, তারচে বেশি কাটায় ফ্রিল্যান্সিং করে।  প্রমাণ?


ওডেস্ক ডটকম এর দেশওয়ারী রেঙ্কিঙে বাংলাদেশ সবার উপরে।
ডব্লিউ থ্রি স্কুলস এর দেশওয়ারী রেঙ্কিঙে বাংলাদেশ সবার উপরে।
তার মানে একটাই, বাংলাদেশের কোটি কোটি যথাযথ শিক্ষিত (ইন্টারমিডিয়েট ইজ এনাফ) তারুণ্য এবার ফ্রিল্যান্সিঙের দিকে ঝুকতে চাইছে বা অলরেডি ঝুকেছে। এর যথাযথ প্রয়োগ হলে দেশটাকে আমরাই পাল্টে দিতে পারব কোন হরতাল-অবরোধ-বিপ্লব ছাড়াই! 'মাল' এক্সপোর্ট ও ইমপোর্ট করা ছাড়াই। 'চা পানি' র অপচয় ও লাল ফিতার দৌরাত্ম্য ছাড়াই। এমনকি আমাদের ট্যাক্সও দিতে হবে না।

৪. নগদ নারায়ণ কেমন?

এটাই হল আসল কথা। কষ্ট করে কাজ করব। চুরিধাড়ি করব না। সব ঠিক আছে। কিন্তু অর্থকড়ির যোগ কেমন?

ওয়েবসাইট ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টে অর্থকড়ির যোগ কেমন সেটার জন্য তিনটা উদাহরণ দেই?

১. বর্তমানে ফ্রিল্যান্সার.কমে বাংলাদেশের যে ইউজার সবচে টপে আছেন, তাঁর পেন্ডিং কাজের পরিমাণ কল্পনা করুন? ২০০+ সব সময়। 
২. বয়স মাত্র ষোল। স্কুলে পড়ে। ৭০% কাজ নিতে পারে না, ফিরিয়ে দেয়, কারণ তার পড়ালেখা করতে হবে। সামনে এসএসসি। নিজের আয় দিয়ে ঢাকায় ফ্ল্যাট ভাড়া করে ফ্যামিলি নিয়ে থাকে। আয়, মাত্র ৩০% কাজ করে মাসে ৮০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা।
৩. একজন, নিজেই শুধু ফ্রিল্যান্সিং করে (কাউকে কাজ বর্গা দিয়ে নয়) দুই/আড়াই বছরের আয় দিয়ে চারতলা বিল্ডিং গড়েছেন।

হ্যাওয়েবসাইট ডেভেলপমন্টে জানা থাকলে আমরা ৩০ হাজার থেকে মোটামুটি লাখ চারেক টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারি প্রতি মাসে, নিজের কাজ নিজে করেই, কাউকে বর্গা না দিয়ে। তবে লাখ চারেকের উপরে আয় করতে হলে সেটা নিশ্চিত নাও হতে পারে, তবে অনেকে এক মাসে ২০/৩০ লাখও উপার্জন করে ফেলেন মাঝে মধ্যে, সেটাকে লাক বলতে হবে।

৫. তাহলে দেশি ল্যান্সাররা ধাক্কাটা খায় কোথায়?

* সত্যিকারের কমুনিকেশনের ইংরেজিতে ধরা খায়। নেটিভ টাইপ ইংলিশ জানতে পারলেই সব ক্লায়েন্ট পটানো সহজ হয়।
* প্রফেশনাল এটিকেট এ ধরা খায়। প্রফেশনাল কথাবার্তায় কী বলা যাবে, কী যাবে না, কীভাবে লিখতে হবে, ইত্যাদি।
*প্রফেশনাল সততার কাছে ধরা খায়। প্রফেশনাল সততা তখনি আসবে, যখন একজন মানুষ সততার মূল্য বোঝে।
* একটা প্রফেশনে নামার সময় সেটাকে প্রফেশনালভাবে না শেখার কারণে ধরা খায়। এটা খুবই ইম্পর্টেন্ট। অর্জনের মধ্যে শর্টকাট নেই। অর্জন আর লটারি এ দুটা ভিন্ন জিনিস, আমরা ভুলে যাই।
*প্রফেশনাল ডেডিকেশনের কাছে ধরা খাওয়াটা আরো গুরুত্বপূর্ণ। কর্পোরেট ডেডিকেশন বা প্রফেশনাল ডেডিকেশন ২৪-৭-৩৬৫ এর মোটিভেশনে চলে। সাফল্যের স্বর্ণহরিণ তখনি ধরা দেয়।

৬. শিখতে গেলে ক্যামনে কি ?

এই হল আসল কথা। শিখতে গেলে কী শিখতে হবে, কতটা গভীরে শিখতে হবে এবং তাতে কতটা সময় লাগবে।

আমরা কিন্তু চাইলে ড্রিমওয়েভার আর জুমলা-ওয়ার্ডপ্রেসে একটু ঠুকুর ঠাকুর করেই কাজের জন্য নামতে পারি। তাতে সাফল্য আসবে কি? আসবে। যেটুকু দুগ্ধ ঠিক সেটুকুর অনুপাতে মাখন। এখন আমরা বাস্তবে চাইছি লাখ লাখ টাকা আয় করতে, সেটার জন্য তো সেরকম শেখা থাকতেই হবে। তাহলে ভাল, অর্থাৎ প্রো-ডেভলপার হতে গেলে আমাদের এই পথটুকু পাড়ি দেয়া মনে হয় উচিত, আরো ভালমত বলবেন বাস্তব অভিজ্ঞরা...

বেসিক বিষয়-
*প্রপার টাইপিং টিউটর দিয়ে টাইপ জানা
* রোসেটা স্টোন অথবা হেডওয়ে অ্যামেরিকান দিয়ে ইংলিশ জানা
* এইচটিএমএল ফোর, ফাইভ এবং এক্স এইচটিএমএল (সর্বক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবার জন্য)
* সিএসএস এর লেটেস্ট দুইটা ভার্শন
* জাভাস্ক্রিপ্ট, জেকোয়েরি (জাভা নয়)
* পিএইচপি (পিস, হ্যাপিনেস অ্যান্ড প্রসপারিটি   )
*মাই এসকিউএল, এসকিউএল
* এসইও ( অ্যাডভান্সড সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন যে না জানে, সে কখনোই ভাল ডেভেলপার কি হতে পারে? আমি একটা সাইট বানালাম, সেটার এসইও আরেকজনকে দিয়ে করাতে হল... সাইট বানানোই মাঠেমারা।)

সুবিধা দিবে এই জ্ঞানগুলো-
* ওয়েব ডেভেলপারদের জন্য প্রযোজ্য ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ফ্ল্যাশ এর নলেজ।
* ফটোগ্রাফারদের জন্য প্রযোজ্য ফটোশপ ও ইলাস্ট্রেটর এর নলেজ। খুবই সংক্ষিপ্ত কোর্সে লিন্ডা থেকে শেখা সম্ভব। মাসের পর মাস নয়।

টাইম ইজ মানি-
ভালমত আগের বিষয়গুলো জানা থাকলে এবার হেল্প করবে দুর্দান্তভাবে এই বিষয়গুলো-
*ড্রিমওয়েভার *জুমলা *ওয়ার্ডপ্রেস * কেক পিএইচপি * রেডি টেমপ্লেট

অভিজ্ঞতাই বাগান বানায়-
* প্রচুর প্রচুর ঘোরাঘোরি করতে হবে ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার.কম, ইল্যান্স এ। এখানে ইচ্ছামতন পরীক্ষা দিতে থাকতে হবে। একেবারে ইমেইল এটিকেট বা টেলিফোন এটিকেট থেকে শুরু করে ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজের পরীক্ষাগুলো থেকে শুরু করে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন আর এইচটিএমএল থেকে শুরু করে পিএইচপি এসকিউএল পর্যন্ত যত ভার্শন আছে যত পরীক্ষা দেয়া সম্ভব, সবগুলো। বারবার। আমি সাজেস্ট করব, কোন ধরনের নকল না করার জন্য। নিজেকে যাচাই করার একমাত্র উপায় পরীক্ষা। এখানে নকল করতে গেলে করাই যায়। কিন্তু করে ফেললে আর প্রফেশনাল কাজের সময় সততা ধরে রাখা যায় না।

শত শত ব্লগপোস্ট পড়া বাংলা এবং ইংরেজিতে। ফেসবুকে বাংলাদেশিদের জন্য আছে সম্ভবত ওডেস্ক হেল্পগ্রুপ থেকে শুরু করে ইল্যান্স ও ফ্রিল্যান্সার ডট কম হেল্পগ্রুপ। সেখানে অকল্পনীয় হেল্প আছে। সেগুলোতে ঢুঁ'র পর ঢুঁ।

৭.সময় কতটা লাগবে?

এত মাস বা ততো মাস না বলে আমরা সরাসরি ঘন্টার হিসাবে চলে আসি?
আমার মতে (ইংলিশ বাদে), মাত্র ৫০০ ঘন্টা লাগবে কাজ শুরু করার আগে। যদি মন শান্ত থাকে এবং মনোযোগ একাগ্র থাকে। কিন্তু প্রফেশনাল কাজ শুরুর পরও শিখতে থাকতে হবে।

এই ধরনের কাজে একমাত্র দক্ষতার উদাহরণ হল প্র্যাকটিস।
কোনকিছু মুখস্ত করার চেষ্টা করেছি তো মরেছি। সবকিছুতে অভ্যস্ত হতে হবে।

কেউ এইচটিএমএল শিখে ফেলেন মাত্র একদিনে, কেউ এক সপ্তায়, এভারেজ দুই সপ্তাহ। জাভাস্ক্রিপ্ট আর সিএসএস এর বেলায় একই কথা প্রযোজ্য। এসকিউএলও। শুধু পিএইচপির বেলায়- দুই সপ্তাহে দক্ষ হওয়া সম্ভব নয়, কিন্তু বিষয়টাতে অভ্যস্ত হওয়ার চেষ্টা করা সম্ভব।

পিএইচপি শিখতে কদ্দিন? এই নিয়ে গুগল ঝড় তুলে জানতে পারলাম, একটা সুতা কত লম্বা? কেউ কেউ ৫ বছর ধরে দারুণ প্রফেশনাল এবং বলছেন, এখনো আমি পিএইচপি শিখি। 

আসলে কোন কিছুতে বেশি প্রেশার দেয়ার মানে নেই। মনকে স্যাটিসফায়িং লেভেলে নিয়ে গিয়ে পরের ধাপে যেতে হবে এবং সম্ভব হলে আগের ধাপগুলো প্রতিদিন প্রতিটা কোড একবার করে রিভাইস করতে হবে। অবশ্যই কেল্লা ফতে।

আর সুপার আর্নিং ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে এই ৫০০+ ঘন্টায় সবকিছুতে অভ্যস্ত হয়ে নিয়ে কাজ শুরু করার পর প্রতিদিন নিজের মান উন্নয়ন করতে থাকতে হবে। অন্তত ছয়মাস সিরিয়াসলি। তারপর আরো বছরখানেক নিজেকে সবসময় আতস কাঁচের নিচে রাখলে মাসে লাখ তিন চার আর ঠেকায় কে?

৮.শিখব কোথায়?

ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে আমাকে কেউ পুরোপুরি গাইড করবে, এই আশা ত্যাগ করতে হবে। কারণ এই পেশা চ্যালেঞ্জিং পেশা। 
আসলে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের পঙ্গু করেছে।
পৃথিবীতে এমন কোন নলেজ নেই, যেটার প্র্যাক্টিক্যাল টুকু বাদ দিয়ে আর সব নেট থেকে জানা যায় না। আমরা ডাক্তারদের থেকেও দক্ষ ডাক্তার হতে পারি, ইঞ্জিনিয়ারদের থেকেও দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার। শুধু নেটেই আছে সব। শুধু নিতে জানতে হবে। 

ঢাকায় বা বাংলাদেশে যারা কোর্স করান, তাদের বেশিরভাগই, অত্যন্ত বিনয়ের সাথে বলছি, ফাউল। 

বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল বা বিসিসিতে তিন মাসের কোর্সে ভর্তি হতে পারেন। মাত্র ৫ হাজার টাকা। চমৎকার শিক্ষক, চমৎকার নেট স্পিড সিলেট আইটি একাডেমির নাম তো সবাই জানি। এর বাইরে কোর্সের আর কোন কিছু জানি না, জানার চেষ্টাও করিনি।

লিন্ডাকে অতি গুরুত্ব দেয়ার তিনটা কারণ-
১. সুগঠিতভাবে শেখায়, এসেন্সিয়াল থেকে শুরু করে অ্যাডভান্সড, আপ অ্যান্ড রানিং, ওয়ান টু ওয়ান নানা ধরনের ভিডিও পাওয়া যায় যা দিয়ে যে কোন বিষয়ে খুবই দক্ষ হওয়া সময়ের ব্যাপার।
২. লিন্ডা সাধনা করলে আপসে আপ ইংরেজি ভাল হওয়া শুরু করবে। ভাল ইংরেজি আরো দক্ষ হবে।
৩. আমাদের অবচেতন মন নেটে সব পেলেও তুষ্ট হতে চায় না। তার দরকার শিক্ষক। এই অভাবটা লিন্ডা আপটুডেট রেখেই পূরণ করছে। অতি দক্ষদের দ্বারা শিখাচ্ছে।

নেটের রিসোর্সগুলার মধ্যে লিন্ডা ডটকমের বিশাল একটা ফিরিস্তি দিলাম টরেন্টের লিংক। বেগুনভাজা করে ফেলা যাবে এই ভিডিওগুলো থাকলে। শত গিগার মত আরকী, খুব বেশি নয় (আমি পাচ্ছি নানা সোর্স থেকে)। 
By serial-

1.

Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link

Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

2.
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

3.
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

Click This Link

Only PHP
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

PHP MySQL
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

SEO
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

-Joomla
Click This Link
Click This Link
Click This Link

-WordPress

Click This Link
Click This Link

-Dreamweaver
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

E-Commerce
Click This Link
Click This Link
Click This Link

Flash
Click This Link

XML
Click This Link
Click This Link
Click This Link

Photoshop-Illustrator
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link
Click This Link

এত কষ্ট করে এই লিঙ্কগুলো জোগাড় করেছি, বলার মত না। একেবারে দুর্দান্ত ওয়েব ডিজাইনার হয়ে ওঠা যাবে, সেইসাথে গ্রাফিক্স এর বিশাল নলেজও অর্জন করা সম্ভব।

এছাড়া ফর ডামিজ সিরিজের ওয়েব ডেভেলপমেন্টের বইগুলো পিডিএফ ফর্মেটে টরেন্ট ডাউনলোড করা যায়, যেমন এইচটিএমএল ফর ডামিজ। ডাউনলোড করা যায় অগুণতি ইউটিউব ভিডিও, পাবেন বাজারে আল হেরার কমপ্লিট কোর্স ম্যাটেরিয়ালঅন্য বাংলা টিউটোরিয়াল থেকে একটু এগিয়ে আছে যতটা জানি। কিন্তু পুরোপুরি স্যাটিসফেক্টরি নয়। যদি চ্যানেল থাকে প্রপার, তাহলে নেটে কিন্তু পাওয়া যায় কমপক্ষে তিনটা গ্রুপের আপলোড করা বাংলা ম্যাটেরিয়াল, যেগুলা বেশ ভাল টিউটো। শিক্ষক ডটকম এর কাজগুলো এখনো আন্ডার ডেভেলপমেন্ট। তারপরও কিছু বিষয় খুব কাজে লাগবে এখনি।

আর সবচে বড় কথাডাব্লিউ থ্রি স্কুলস ছাড়া তেমন গতি নাই।

৯. সামুসমুদ্র

* ওডেস্ক ওদেস্ক অদেস্ক
Click This Link * Click This Link * Click This Link * মাঝে মাঝে এভাবে টিম সদস্য চাওয়া হয়, অথবা সদস্য হওয়ার ইচ্ছা Click This Link * Click This Link * অগুণতি টিপস এবং টিউটোরিয়াল Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * Click This Link * 

* নতুন পুরাতন

* অপটিমাইজেশন
Click This Link * আইপাগলের এই পোস্টের লিংকে গিয়ে স-বগুলো পোস্ট দেখা জরুরিClick This Link * Click This Link * 

* সহায়ক চিপাগলি

* আরো কিছু
Click This Link * Click This Link * খুবই কাজের Click This Link * মাইক্রোওয়ার্কার্স Click This Link * খুব কাজের Click This Link * Click This Link * Click This Link 

মো: জাকারিয়া চৌধুরী ফ্রিল্যান্সিঙের এক কিংবদন্তী। তাঁরচে সফল ফ্রিল্যান্সার হয়ত অনেক থাকতে পারেন, কিন্তু এতটা সহায়তা খুব কমজনের কাছ থেকেই এসেছে। তাঁর সামু আইডি এবং নিজস্ব ব্লগ হল তথ্যের আকড়। মন্তব্যগুলোতে অনেক লিংক রয়েছে। * সিলেট আইটি একাডেমির ব্লগ এছাড়াও তাঁর নিজস্ব একটি ব্লগসাইট রয়েছে যেখানে অসাধারণ সব পোস্ট রয়েছে।

১০. টেকটিউনস সাম্রাজ্য

ক্যাটাগরি অনুসারে অসম্ভব হেল্প রয়েছে, ঢুকলেই চলে।
ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক ক্যাটাগরিগুলোর লিঙ্ক রইল-


দক্ষ ফ্রিল্যান্সার বা হবু ফ্রিল্যান্সার বা আম ব্লগার, সবার সহায়তায় লিঙ্কে লিঙ্কে, বাস্তব অভিজ্ঞতায় আর সত্যিকার হেল্পের প্রত্যাশা বা কিছুটা দাবি তো থাকতেই পারে।

ভালো লাগলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন।


ধন্যবাদ সবাইকে।
এডমিন





0 comments:

Post a Comment

 

Sample text

Sample Text

Sample Text

 
Blogger Templates